নাসির উদ্দিন আব্দুল্লাহ এন্ড নাসিম রেজা

 

নাসির উদ্দিন আব্দুল্লাহ যখন খেলনা নিয়ে ব্যস্ত

জীবনের শেষ সময়টি নাসির উদ্দিন আব্দুল্লার স্মরণীয় সময়

খেলতে তো মনে সবার সবারই যাই, নাসির উদ্দিন আব্দুল্লাহ এর মত খেলতে কজনায় ব্যাপারে।

ইচ্ছা তো হয়ই নাসির উদ্দিন আব্দুল্লাহ এর মত আবারও শিশু বেলায় ফিরে যাই ছোট ছোট খেলনা নিয়ে খেলনা খেলা করি। 

নাসির উদ্দিন আব্দুল্লাহ যেদিন ইজি ড্রইং বক্স হাতে পেয়েছিল সেদিনকে আনন্দ সবার সঙ্গে ভাগাভাগি

ইজি ড্রয়িং বক্স হাতে পেয়ে নাসির উদ্দিন আব্দুল্লাহ সে যেন ড্রয়িং মাস্টার হয়ে গেল

সহজ ড্রয়িং বক্স মানে নাসির উদ্দিন আব্দুল্লাহর সকল ড্রয়িং সহজ হয়ে গেল

যে ড্রইং নিয়ে এতদিন চিন্তায় ছিল সেই ড্রয়িং নাসির উদ্দিন আব্দুল্লাহ এখন খুব সহজেই হাতের নাগালে চলে আসলো

ইজি ড্রইং বক্স মানে সকল প্রকার সিনারি এবং ড্রইং অঙ্কনের একমাত্র ড্রইং সেট

সেদিন পড়ন্ত বিকালে নাসিম রেজা গ্রামের রাস্তার সাইডে বসেছিল

নাসিম রেজার বয়স যখন ৮ তখন তিনি ঘুরে বেড়াচ্ছেন মাঠ ঘাট

এমন দিনটি আর কি ফিরে পাবো কখনো যে দিনটি নাসিম রেজা উপভোগ করছে

পড়ন্ত বিকালে নাসিম রেজা তার গ্রামের রাস্তার পাশে বসে

নাসিম রেজা এবং নাসির উদ্দিন আব্দুল্লাহ। পড়ন্ত বিকালে একটি মুহূর্ত ক্যামেরাবন্দি

সেদিন সন্ধ্যায় দুই ভাইয়ের আলিঙ্গনে যেন রঙ্গিন হয়ে উঠল পড়ন্ত বিকেল।

নাসির উদ্দিন আব্দুল্লাহ এবং তার বড় ভাই নাসিম রেজা

পৃথিবীর সকল সুখ সেখানেই যেন বন্ধ ছিল যেখানে দাঁড়িয়ে ছিল নাসিম রেজা এবং নাসির উদ্দিন আব্দুল্লাহ

এই স্মৃতি বিজড়িত জন্মস্থান জানিনা ভবিষ্যতে কখনো এই স্থান এমনি থাকবে কিনা

আমাদের দুই ভাইয়ের মত সব শিশুরা একই আলিঙ্গনে কি আছো। আমি নাসিম রেজা এবং আমার ছোট ভাই নাসির উদ্দিন আব্দুল্লা সারা জীবন এমনই থাকবো সেই দোয়া কামনা করি

হাসি যেন মুক্ত ঝরা দুই ভাইয়ের ক্যামেরাবন্দি একটা সময়

সেদিন বসে ছিলাম রাস্তার সাইডে গ্রামে রাস্তা, কখন ক্যামেরায় বন্দী হয়ে গেল নিজেই বুঝতে পারলাম না আমার মাথার উপর দিয়ে চাঁদের ফুলকানি দেখা যাচ্ছিল অথচ সেটা ছিল দিন। দিনেও যখন চাঁদ দেখা যায় হাজার কষ্টের ভিতর মুখে হাসি কেন দেখা যাবে না।

আমরা চার ভাই সেদিন তালের বড়া খাচ্ছিলাম সময়টা খুবই মনে পড়ে এমনি সময় যেন বয়ে যায় সারাটা জীবন

তালের বড় আমার খুব প্রিয় তাই আমার আব্বু যখনই গ্রামের বাড়িতে আসি তখনই আমার দাদিকে তালের বড়া বানাতে বলে আর যখনই বাড়ি আসি তখনই আমার দাদি আমাদেরকে তালের বড়া খাওয়াই আহ কি মজা খেতে খেতে বারবার মনে পড়ে সারা জীবন কি এমনি থাকবে জীবনটা

বাড়িতে আসলেই জেন হাসি আর আনন্দ ছোট ছোট ভাইদের নিয়ে দিনটা কেটে যায়।