“পৃথিবীর দির্ঘতম তালগাছের সারি তৈরীর লক্ষে” নাঈম রেজা
“পৃথিবীর দির্ঘতম তালগাছের সারি তৈরীর লক্ষে”
নাগরিক কর্তব্য এবং পরিবেশের ভারসম্য রক্ষার্থে (বনায়ন বৃদ্ধি, রাস্তার মাটি ক্ষয়রোধ, শিল্প কারিগর বাবুই পাখির বাসস্থান তৈরী, গরমের পরম বন্ধু তাল পাতার হাতপাখা, যশোরের ঐতিহ্য খেজুরের গুড়, “পৃথিবীর দির্ঘতম তালগাছের প্রাকৃতিক সৌন্দয্য” দেখানোর জন্য রাস্তার দু’পার্শ্বে (130 কিঃ মিঃ) তালগাছ লাগানো শেষ করে আমরা এ বছরের মত কাজ করছি। পথ অনেক জীবন একটা! ভাল কিছু করতে গেলে এক জীবনেই করতে হবে। অনেই প্রশ্ন করে তাল গাছ কেন লাগাই। প্রথম বলি গাছের উপকারিতার কোন শেষ নেই! আর আমি শুধু তালগাছ নয় অন্যগাছও লাগায়। তবে তালগাছ একটি উদ্দেশ্য ও একটি প্রাকৃতিক দৃশ্য সহ পৃথিবীর দির্ঘতম তালগাছের সারি তৈরীর লক্ষ্যে তালগাছ লাগায়। তখন প্রশ্ন করে অন্যগাছে কি সন্দর্য্য কম? আমি বলি না। তবে তাল গাছ এমন একটি বৃক্ষ যার অপতারের চেয়ে উপকারই বেশি। এই গাছ আকারে লম্বা হয়। 100 বছর বাঁচে, আশেপাশের ফসলের কোন ক্ষতি করে না। এই গাছের শিকড় মাটির নিচের দিকে যায়। ফলকরা গাছের মধ্যে বোটা শক্ত ও সহজে ঝরে পড়ে না। এই গাছ লাগানোর পর থেকে পরিচর্যা কম করা লাগে। সহজে গাছ মরে না। সব কিছু মিলিয়ে তাল গাছ বেছে নিয়েছি। আপনিও্র আমাদের সাথে অংশ্যগ্রগণ করুন। ধন্যবাদ।
No comments